ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২৬ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৬ জুন ২০২৫
বুধবার (২৫ জুন) রাজধানী নাইরোবি এবং পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে এই ভয়াবহ সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে।
আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, দুর্নীতি, এবং নতুন কর নীতির বিরুদ্ধে জনসাধারণ রাস্তায় নামলে পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ বাধে।
প্রতিবাদকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তা বাহিনী ব্যবহার করে জলকামান, কাঁদানো গ্যাস এবং গুলি।
এই সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং কেনিয়ার জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (KNCHR)।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, নিরাপত্তা বাহিনী শুধু গুলি চালায়নি, বরং আগের সপ্তাহে মোটরসাইকেলে লাঠিসহ কিছু ব্যক্তি ‘সন্ত্রাসী কায়দায়’ মিছিলে হামলা চালায়, এবং তারা পুলিশের সহায়তা পেয়েছিল।
বিক্ষোভকারীরা জাতীয় পতাকা ও নিহতদের ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে রাজধানীর রাজপথে মিছিল করেন। কেউ কেউ আগুন জ্বালিয়ে রাস্তায় প্রতিবাদ জানান এবং সরাসরি প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটোর পদত্যাগ দাবি করেন।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা সহ কয়েকটি দেশের দূতাবাস এক যৌথ বিবৃতি দিয়ে সহিংসতা পরিহারের আহ্বান জানিয়েছে।
তারা সকল পক্ষকে সংঘর্ষ নয়, শান্তিপূর্ণ আলোচনায় বসার পরামর্শ দিয়েছে।
বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো দেশবাসীর উদ্দেশে বলেন,
“আমি জানি কিছু মানুষ ক্ষুব্ধ। কিন্তু দয়া করে দেশকে ধ্বংস করবেন না।”
#কেনিয়া
#আফ্রিকারসংবাদ
#GovernmentProtest
#KenyaProtests
#WilliamRuto
#HumanRights
#InternationalNews
#বিক্ষোভ
#PoliceBrutality
#BreakingNews