ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২৭ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৭ জুন ২০২৫
তবে এতসব প্রস্তুতি সত্ত্বেও, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিতে এই হামলার প্রকৃত প্রভাব এখনো নিশ্চিত নয়। মার্কিন কর্মকর্তারা এ নিয়ে সরাসরি কোনো গোয়েন্দা তথ্য প্রকাশ করতে রাজি হননি।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশনায় পরিচালিত এই অপারেশনকে “সর্বকালের সবচেয়ে গোপন ও জটিল সামরিক অভিযান” হিসেবে আখ্যা দেন প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথ।
যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান জেনারেল ড্যান কেইন জানান, ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা হামলার কয়েকদিন আগেই পাহাড়ের আরও গভীরে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তবে মার্কিন গোয়েন্দারা সেটি আগেভাগেই শনাক্ত করে।
অভিযানে অংশ নেয় মিসৌরি এয়ার ন্যাশনাল গার্ড, বিমানবাহিনীর সদস্য, এবং উচ্চপদস্থ নারী-পুরুষ সামরিক অফিসাররা।
হামলার ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, কিভাবে বোমাগুলো বাঙ্কারের গভীরে প্রবেশ করে বিস্ফোরিত হয়েছে। এই বোমাগুলো ছিল বিশেষভাবে ডিজাইনকৃত এবং এটি ছিল যুদ্ধক্ষেত্রে তাদের প্রথম ব্যবহার।
জেনারেল কেইন বলেন, “এই হামলা ছিল প্রযুক্তিগত সক্ষমতার পরাকাষ্ঠা।”
যদিও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দাবি করেছেন, এই হামলা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিকে “নিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে”, তবে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে এখনো কোনো নিশ্চিত তথ্য জানানো হয়নি। সিআইএ’র পরিচালক এক পর্যায়ে বলেন, স্থাপনাগুলো ধ্বংস হয়েছে এবং পুনর্গঠনে “কয়েক বছর” সময় লাগবে।
তবে সমালোচকরা প্রশ্ন তুলছেন—এই মূল্যায়ন হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কীভাবে সম্ভব হলো?
#ইরানআমেরিকা
#পারমাণবিক_হামলা
#পেন্টাগন_নিউজ
#ডোনাল্ড_ট্রাম্প
#মার্কিন_সেনা_অভিযান
#ইরান_পারমাণবিক
#বাঙ্কার_বাস্টার
#ইন্টারন্যাশনাল_নিউজ