ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ : ২৬ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৬ জুন ২০২৫
বুধবার (২৫ জুন) মার্কিন টেলিভিশন চ্যানেল সিএনবিসি-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমরা বড় কিছু ঘোষণার অপেক্ষায় আছি।”
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, মরক্কো ও সুদান ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে আব্রাহাম অ্যাকর্ডস নামক ঐতিহাসিক চুক্তির অংশ হয়। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে এই চুক্তির আওতা আরও বিস্তৃত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
স্টিভ উইটকফ বলেন, “আমরা এমন কিছু দেশের সঙ্গে কাজ করছি, যাদের নিয়ে কেউ ভাবেনি যে তারা কখনো ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে। কিন্তু আমরা সে লক্ষ্যেই এগোচ্ছি।”
তিনি জানান, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং স্টেট ডিপার্টমেন্টের সক্রিয় সহায়তায় এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের পরবর্তী ধাপের পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে উইটকফ আরও বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ও অস্ত্রায়ন একটি রেড লাইন। তবে আমরা বিশ্বাস করি, একটি সমন্বিত শান্তি চুক্তির মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা আনা সম্ভব।”
আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের মতে, আব্রাহাম চুক্তির সম্প্রসারণ কেবল মার্কিন কূটনৈতিক সাফল্য নয়—এটি ইসরায়েলের আঞ্চলিক বৈধতা ও নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি ইরানবিরোধী জোট গঠনের অন্যতম কৌশল।
তবে নতুন করে কোন দেশগুলো এই উদ্যোগে অংশ নিতে যাচ্ছে, তা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। এতে কূটনৈতিক মহলে ব্যাপক জল্পনা তৈরি হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সৌদি আরব কিংবা ইন্দোনেশিয়ার মতো বড় মুসলিম দেশ যদি এই চুক্তিতে যুক্ত হয়, তবে তা হবে মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতিতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন।
#আব্রাহামচুক্তি
#ইসরায়েল
#মধ্যপ্রাচ্য
#যুক্তরাষ্ট্র
#ইরান
#আন্তর্জাতিক
#কূটনীতি
#ইসলামিকদেশসমূহ
#BreakingNews
#SaudiArabia
#Indonesia
#IsraelDiplomacy