ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশ: বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫, ১০:১১ এএম
আপডেট: বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫, ১০:১১ এএম
রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানা গেছে, জেনকা বলেছেন:
“গাজায় এখনও আটক থাকা জীবিত জিম্মিদের জীবন বিপন্ন হতে পারে এবং এই অভিযানের সম্প্রসারণ আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হবে।”
তিনি জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানান, গাজাকে ভবিষ্যতের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অংশ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এবং অবিলম্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে।
জাতিসংঘে চীনের উপস্থায়ী প্রতিনিধি গেং শুয়াং বলেছেন,
“ইসরায়েলের সম্ভাব্য বিপজ্জনক পদক্ষেপ থেকে বিরত থাকার জন্য আমরা তাদের প্রতি আহ্বান জানাই।”
তিনি আরও বলেন,
“গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের, বিশেষ করে প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর উচিত সক্রিয় ভূমিকা নেয়া।”
জাতিসংঘ বৈঠকের আগে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডিওন সার বলেন,
“যারা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র স্বীকৃতির জন্য চাপ দিচ্ছে, তারাই মূলত এই যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করছে এবং জিম্মিদের মুক্তির সম্ভাব্য সমঝোতা ব্যাহত করছে।”
এর মধ্যে শিল্পোন্নত দেশের সংগঠন জি৭-এর সদস্য দেশগুলো—ফ্রান্স, কানাডা ও ব্রিটেন—আগামী সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজায় পুরোপুরি দখলের পরিকল্পনায় জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং এ বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন বলে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো দাবি করেছে।
বর্তমান পরিস্থিতি মানবিক সংকট এবং দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ব্যাপক অনিশ্চয়তা তৈরি করছে।
#Gaza #UnitedNations #Israel #Palestine #MiddleEastCrisis #InternationalLaw #UNSecurityCouncil #HumanRights #PeaceProcess