ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৬ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৬ জুন ২০২৫
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের সময় দায়িত্বে থাকা সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়েছে পুলিশ।
গত রোববার (২২ জুন) বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন খান এই মামলা করেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়:
“২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনাররা ‘দিনের ভোট রাতে করে’ জনগণের ভোটাধিকার হরণ করেছেন এবং প্রহসনের নির্বাচন আয়োজন করেছেন। যা রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল।”
মামলার নাম উল্লেখযোগ্য আসামিরা:
🟠 কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ (সিইসি, ২০১৪)
🟠 কে এম নূরুল হুদা (সিইসি, ২০১৮)
🟠 কাজী হাবিবুল আউয়াল (সিইসি, ২০২৪)
➡️ মোট আসামি: ২৪ জন
✅ কে এম নূরুল হুদা: রোববার গ্রেপ্তার, পরদিন চার দিনের রিমান্ডে
✅ হাবিবুল আউয়াল: বুধবার সকালে মগবাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার
✅ আজ (বৃহস্পতিবার) তাঁর ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়
➡️ রিমান্ড আবেদনের শুনানি আজ বিকেলে হওয়ার কথা রয়েছে
রাজধানীর চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলায় রাষ্ট্রদ্রোহ সংক্রান্ত ফৌজদারি ধারা সংযোজনের অনুমতি দিয়েছেন। আদালতসংশ্লিষ্ট এক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
বাংলাদেশের দণ্ডবিধি ১২১ ধারা অনুযায়ী, রাষ্ট্রদ্রোহ হলো—
“সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাসদৃশ কর্মকাণ্ড পরিচালনা বা উৎসাহ প্রদান।”
আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, নির্বাচন সংক্রান্ত প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও অনিয়মের ঘটনাগুলিকে রাষ্ট্রদ্রোহ প্রমাণ করতে হলে খুব উচ্চমাত্রার রাজনৈতিক প্রমাণ ও আইনগত ব্যাখ্যার প্রয়োজন হতে পারে।
#সিইসি
#রাষ্ট্রদ্রোহ
#হাবিবুলআউয়াল
#নির্বাচনকমিশন
#BNPCase
#BangladeshPolitics
#রিমান্ড
#ElectionControversy
#CECArrest