ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৭ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৭ জুন ২০২৫
শুক্রবার (২৭ জুন) রেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রেল উপদেষ্টা জানান,
“গত বছরের দুর্গাপূজায় অনুমতিবিহীনভাবে রেলের জমিতে একটি অস্থায়ী পূজা মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছিল। পরে মৌখিক সমঝোতায় পূজা শেষে সেটি সরিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কিন্তু, দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা হয়নি।”
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, জনস্বার্থে সরকারি জমি দখলমুক্ত রাখতে সব ধাপে আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) খিলক্ষেত এলাকায় অভিযান চালানো হয়। উচ্ছেদ কার্যক্রমে:
🔹 শতাধিক অবৈধ দোকান
🔹 একটি রাজনৈতিক কার্যালয়
🔹 একটি কাঁচাবাজার
🔹 এবং সবশেষে বিতর্কিত অস্থায়ী মন্দির সরানো হয়।
প্রতিমা সম্মানের সঙ্গে বালু নদীতে বিসর্জন দেওয়া হয়েছে, বলে জানায় রেল বিভাগ।
রেলপথ উপদেষ্টা বলেন,
“উপলক্ষ্য ছিল দুর্গাপূজা। কিন্তু পরে তারা সেখানে স্থায়ী মন্দির গড়ার চেষ্টা করেন, যা পূর্বশর্ত লঙ্ঘন করে। বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও তারা দখল ছাড়েননি।”
তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে এখন উদ্দেশ্যমূলকভাবে সামাজিক মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে।
রেল কর্তৃপক্ষ ও উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান উসকানিমূলক গুজব ও বিভ্রান্তি ছড়ানো থেকে বিরত থাকার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
#খিলক্ষেতউচ্ছেদ
#রেলওয়ে_জমি
#রেলউপদেষ্টা
#অবৈধদখল
#দুর্গাপূজা২০২৫
#রেলউচ্ছেদঅভিযান
#বাংলাদেশরেলওয়ে
#DhakaRailwayEviction