ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৭ জুন ২০২৫
আপডেট : ২৭ জুন ২০২৫
শুক্রবার (২৭ জুন) রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় অবস্থিত কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন,
“বর্তমান যন্ত্রপাতি দিয়ে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া কঠিন। তাই এখন আমাদের প্রধান কাজ অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা—সেটি শিল্প খাত থেকেই শুরু করতে হবে।”
উপদেষ্টা আরও বলেন,
“এই মিলকে কীভাবে নতুন করে কার্যকর করা যায়, তা নিয়ে এখন ভাবা হচ্ছে। ব্যক্তিমালিকানায় দেবো, না কি সরকারি ব্যবস্থায় রাখবো—সে বিষয়ে মূল্যায়ন চলছে।”
২০২২ সালে কেপিএমের কার্যক্রম নিয়ে করা পরীক্ষা-নিরীক্ষার বাস্তবতাও পর্যবেক্ষণের মধ্যে রয়েছে বলে জানান তিনি।
বর্তমানে দেশে বিপুল পরিমাণ কাগজের চাহিদা থাকলেও, এর বড় অংশ আমদানির ওপর নির্ভরশীল। এ প্রসঙ্গে শিল্প উপদেষ্টা বলেন,
“বিদেশি ক্যামিকেল আমদানির বদলে দেশীয় কাঁচামাল উৎপাদনের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। কেপিএমের নিজস্ব অনেক জায়গা আছে—তা কাজে লাগালে উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব।”
মতবিনিময় সভার শুরুতে কেপিএম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদ উল্লাহ মিলের উন্নয়নে একটি প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। তিনি জানান:
🔹 স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনায়:
➡️ পাল্প উৎপাদন ও যন্ত্রাংশ মেরামত/প্রতিস্থাপনে প্রয়োজন প্রায় ১২০ কোটি টাকা।
🔹 দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায়:
➡️ একটি নতুন পেপার মিল স্থাপন করা প্রয়োজন।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব ওবায়দুর রহমান
বিসিআইসির চেয়ারম্যান মো. ফজলুর রহমান
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ
রাঙামাটি পুলিশ সুপার ড. এসএম ফরহাদ হোসেন
কেপিএম সিবিএ সভাপতি আব্দুল রাজ্জাক
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন
কেপিএমের বিভাগীয় প্রধান ও সিবিএ নেতৃবৃন্দ
#কর্ণফুলী_পেপার_মিল
#শিল্পউপদেষ্টা
#BCIC
#বাংলাদেশ_শিল্প
#কাগজশিল্প
#AdilurRahmanKhan
#চন্দ্রঘোনা_কেপিএম
#স্বনির্ভর_শিল্পনীতি